Table of Contents
কবি পরিচিতি
ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের অতি জনপ্রিয় নেতা সুভাষচন্দ্র বসু ১৮৯৭ সালে জন্মগ্রহন করেন। ভারত বিদ্বেষী ইংরেজ অধ্যাপক ওটেনকে প্রহারের অভিযোগে তিনি প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে বিতাড়িত হন। প্রথম জীবনে তাঁর রাজনৈতিক গুরু ছিলেন চিত্তরঞ্জন দাশ। ১৯২৭ খ্রিস্টাব্দে তিনি বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেস কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হন। গৃহে অন্তরীণ থাকাকালীন ১৯৪১ সালে পুলিশের চোখে ফাঁকি দিয়ে তিনি কাবুল হয়ে রাশিয়ায় পৌঁছান। পরে রাসবিহারি বসুর কাছ থেকে আজাদ হিন্দ ফৌজ -এর দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। তাঁর রচিত গ্রন্থের মধ্যে তরুণের স্বপ্ন, An Indian pilgrim প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।
সারাংশ
সুভাষচন্দ্র বসু মান্দালয় জেলে থাকাকালীন তাঁর বন্ধু দিলীপ রায়কে ২০/০৫/২৫ তারিখে একটি চিঠির মাধ্যমে কারাগারে বন্দি জীবন সম্পর্কে বর্ণনা করেছেন। তাঁর মতে এই কারাবাস অত্যন্ত অস্বাভাবিক। তাই তাঁর মতে কারাসংস্কার প্রয়োজন, এ বিষয়ে আমেরিকার মতো উন্নত দেশের ব্যবস্থা অনুসরণ করা উচিৎ।
তিনি জানিয়েছেন কারাবাসী না হলে হয়তো তিনি অপরাধীদের সহানুভূতির চোখে দেখতেন। তিনি দেখেছেন যে, বন্দি থাকাকালীন মানুষের মধ্যে একটি দার্শনিক ভাবশক্তির সঞ্চার করে। দীর্ঘদিন কারাবাসকালে মানুষের দেহ-মনে বার্ধক্য আসে। এসব দূর হতে পারে যদি জেলের মধ্যে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান হয়। শেষে দেখা যায় তিনি তাঁর বন্ধুর পাঠানো বইগুলি সম্পর্কে প্রশংসাসূচক বার্তা প্রেরণের মাধ্যমে অনেক পাঠকের চাহিদার কথাও জানিয়েছেন।
হাতে কলমে
১.১ সুভাষচন্দ্র বসু প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে বিতাড়িত হয়েছিলেন কেন?
উত্তরঃ- ভারত বিদ্বেষী ইংরেজ অধ্যাপক ওটেনকে প্রহারের অভিযোগে সুভাষচন্দ্র বসু প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে বিতাড়িত হয়েছিলেন।
১.২ রাসবিহারী বসুর কাছ থেকে তিনি কোন দায়িত্বভার গ্রহণ করেছিলেন?
উত্তরঃ- রাসবিহারী বসুর কাছ থেকে তিনি আজাদ হিন্দ ফৌজের দায়িত্বভার গ্রহণ করেছিলেন।
২. অনধিক তিনটি বাক্যে নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাওঃ
২.১ তোমার পাঠ্য পত্রখানি কে, কোথা থেকে, কাকে লিখেছিলেন?
উত্তরঃ- পাঠ্য পত্রখানি নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু মান্দালয় জেল থেকে বন্ধু দিলীপকুমার রায়কে লিখেছিলেন।
২.২ কোন ব্যাপারটিকে পত্রলেখক আধ্যাত্মিক দৃষ্টিতে দেখার কথা বলেছেন?
উত্তরঃ- জেলে বন্দি থাকার কারণ সম্পূর্ন অজ্ঞাত থাকায় পত্রলেখক ব্যাপারটিকে আধ্যাত্মিক দৃষ্টিতে দেখার কথা বলেছেন।
২.৩ বন্দিদশায় মানুষের মনে শক্তি সঞ্চারিত হয় কীভাবে?
উত্তরঃ- বন্দিদশায় দার্শনিক চিন্তাভাবনা মানুষের মনে শক্তি সঞ্চারিত করে।
২.৪ মান্দালয় জেল কোথায় অবস্থিত?
উত্তরঃ- বর্তমান মায়ানমারে মান্দালয় জেল অবস্থিত।
২.৫ ভারতীয় জেল বিষয়ে একটি পুস্তক সুভাষচন্দ্রের লেখা হয়ে ওঠেনি কেন?
উত্তরঃ- সুভাষচন্দ্রের মতে, নিজের যথেষ্ট উদ্যম শক্তি ও উপযুক্ত সামর্থ্য না থাকায় তাঁর ভারতীয় জেল বিষয়ে একটি পুস্তক লেখা হয়ে ওঠেনি।
২.৬ সুভাষচন্দ্র কেন দিলীপ রায়ের প্রেরিত বইগুলি ফেরত পাঠাতে পারেননি?
উত্তরঃ- সুভাষচন্দ্র বসু দিলীপ রায়ের প্রেরিত বইগুলি ফেরত পাঠাতে পারেননি কারণ বইগুলির আরোও অনেক পাঠক ছিল।
৩. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর কয়েকটি বাক্যে লেখোঃ
৩.১ নেতাজি ভবিষ্যতের কোন্ কর্তব্যের কথা এই চিঠিতে বলেছেন? কেন এই কর্তব্য স্থির করেছেন? কারা-শাসন প্রণালী বিষয়ে কাদের পরিবর্তে কাদের প্রণালীকে তিনি অনুসরণযোগ্য বলে মনে করেছেন?
উত্তরঃ- নেতাজি ভবিষ্যত ভারতের কারাগার সংস্কারসাধনের কথা এই চিঠিতে বলেছেন।
তিনি মনে করেছেন কারাবাসকালে অপরাধীদের নৈতিক উন্নতি হয় না, বরং তারা হীন হয়ে যায়। তাই কারাসংস্কারকে তিনি অবশ্য কর্তব্য বলে মনে করেছেন।
ব্রিটিশ কারাপ্রণালীর পরিবর্তে তিনি ইউনাইটেড স্টেটস অফ আমেরিকার কারাপ্রণালীকে অনুসরণযোগ্য বলে মনে করেছেন।
৩.২ ‘সেজন্য খুবই খুশি হয়েছি’। – বক্তা কে? তিনি কীজন্য খুশি হয়েছেন?
উত্তরঃ- আলোচ্য অংশটির বক্তা হলেন সুভাষচন্দ্র বসু।
আসামিদের কাছে পাঠানো সব চিঠি ব্রিটিশ সরকার “double distillation” -এর মাধ্যমে পাঠান। লেখকের জন্য দিলীপ রায়ের পাঠানো চিঠি অন্যান্য বারের মতো এবার “double distillation” এর ভিতর দিয়ে আসেনি বলে তিনি খুশি হয়েছেন।
৩.৩ ‘আমার পক্ষে এর উত্তর দেওয়া সুকঠিন’। – কে, কাকে এ কথা বলেছেন? কীসের উত্তর দেবার কথা বলা হয়েছে?
উত্তরঃ- লেখক নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু বন্ধু দিলীপ রায়কে একথা বলেছেন।
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু দিলীপ রায়ের পাঠানো চিঠিটি মন দিয়ে পড়েছেন। চিঠিটি তাঁর হৃদয়কে গভীরভাবে নাড়িয়ে দিয়েছে। চিঠিটি পড়ে তিনি এক নতুন চিন্তায় অনুপ্রাণিত হয়েছেন। তাই লেখকের কাছে সেই চিঠির উত্তর দেওয়া কঠিন বলে মনে হয়েছে।
৩.৪ ‘পরের বেদনা সেই বুঝে শুধু যেজন ভুক্তভোগী’। – উদ্ধৃতির সমার্থক বাক্য পত্রটি থেকে খুঁজে নিয়ে লেখো। সেই বাক্যটি থেকে লেখকের কোন মানসিকতার পরিচয় পাও?
উত্তরঃ- উদ্ধৃতির সমার্থক বাক্য হলো – “আমার মনে হয় না, আমি যদি স্বয়ং কারাবাস না করতাম তাহলে একজন কারাবাসী বা অপরাধীকে ঠিক সহানুভূতির চোখে দেখতে পারতাম”।
আলোচ্য বাক্যটি থেকে আমরা বুঝতে পারি লেখক জেলখানার কয়েদিদের প্রতি সহানুভূতিশীল। তিনি মনে করেন, জেলখানা শুধু শাস্তিদানের জায়গা নয়, তা সংশোধনের জায়গাও হওয়া উচিৎ।
৩.৫ ‘আমার মেয়াদ শেষ হওয়া পর্যন্ত আধ্যাত্মিক দিক দিয়ে, অনেকখানি লাভবান হতে পারব’। – কোন প্রসঙ্গে বক্তার এই উক্তি? জেলজীবনে তিনি আধ্যাত্মিক দিক দিয়ে কীভাবে লাভবান হবার কথা বলেছেন?
উত্তরঃ- জেলের মধ্যে নির্জনতায় মানুষ বন্দি জীবনযাপন করতে করতে জীবনের চরম সমস্যাগুলিকে উপলব্ধি করার সুযোগ পায়, সেই নির্জনতা প্রসঙ্গে বক্তার এই উক্তি।
কারাবাসকালে লেখক তার ব্যক্তিগত জীবনের অনেক জটিল প্রশ্নের উত্তর উপলব্ধি করতে পেরেছেন। জীবনের সমস্যার উপলব্ধি এবং তার সমাধানের দিশালাভই আধ্যাত্মিক দিক থেকে লেখককে লাভবান করে তুলেছিল।
৩.৬ ‘Martyrdom’ শব্দটির অর্থ কী? এই শব্দটি উল্লেখ করে বক্তা কী বক্তব্য রেখেছেন?
উত্তরঃ- ‘Martyrdom’ শব্দটির অর্থ হলো- “আত্মবলিদান”।
দিলীপ রায় নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর কারাবাসকে Martyrdom বলেছেন। তিনি বোঝাতে চেয়েছেন নেতাজি দেশের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন।
৩.৭ ‘যখন আমাদিগকে জোর করে বন্দি করে রাখা হয় তখনই তাদের মূল্য বুঝতে পারা যায়’? – কোন প্রসঙ্গে এ কথা বলা হয়েছে? ‘তাদের মূল্য’ বিষয়ে লেখকের বক্তব্য আলোচনা করো।
উত্তরঃ- কারাবাসে বন্দি থাকা কয়েদিদের আমোদ-প্রমোদের জন্য পিকনিক, সঙ্গীতচর্চা, খেলাধূলা, সাহিত্যচর্চা ইত্যাদি ব্যবস্থার অভাব প্রসঙ্গে লেখক একথা বলেছেন।
‘তাদের মূল্য’ বলতে জেলের ভিতর সাংস্কৃতিক নানা অনুষ্ঠানের কথা উল্লেখ করে লেখক বলেছেন, এর ফলে বন্দিদের শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন হয়। ফলে বন্দি মানুষ জেলের বাইরে মানুষের মতো স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে।
৩.৮ ‘মানুষের পারিপার্শ্বিক অবস্থা কী কঠোর ও নিরানন্দময়’। – যে ঘটনায় লেখকের মনে এই উপলব্ধি ঘটে তার পরিচয় দাও।
উত্তরঃ- নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু বন্ধু দিলীপ রায়কে লেখা চিঠিতে তার কারাবাস জীবনের অভিজ্ঞতা বর্ননা করতে গিয়ে আলোচ্য কথাটি বলেছেন। তিনি মনে করেন জেলের ভিতরে বন্দিদের দৈহিক অপেক্ষা মানসিক কষ্ট বেশি সহ্য করতে হয়। জেলকর্মীরা কয়েদিদের উপর যে আঘাত ও অত্যাচার করেন তা দেখে লেখকের মনে এরূপ উপলব্ধি ঘটেছিল।
৩.৯ এই চিঠিতে কারাবন্দি অবস্থাতেও দুঃখকাতর, হতাশাগ্রস্ত নয়, বরং আত্মাবিশ্বাসী ও আশাবাদী নেতাজির পরিচয়ই ফুটে উঠেছে। – পত্রটি অবলম্বনে নিজের ভাষায় মন্তব্যটির যথার্থ পরিস্ফুট করো।
উত্তরঃ- সুভাষচন্দ্র বসু মান্দালয় জেলে বন্দি জীবনযাপন করলেও চিঠির মধ্যে তাঁর মানসিক অবস্থার অবনতির কথা কোথাও নেই। আমরা আত্মবিশ্বাসী ও আশাবাদী নেতাজির স্বরূপ উপলব্ধি করি। দেখা যায়, খুব সহজ ও স্পষ্টভাষায় তিনি লিখেছেন কারাশাসনের সংস্কার প্রয়োজন। তিনি মনে করেন, দীর্ঘ নির্জনতায় আধ্যাত্মিক উন্নতি হতে পারে। কারাবাসের নির্জনতা মানুষকে অবসর সময়ে চিন্তাভাবনা করার সুযোগ দেয়। সে ঠান্ডা মাথায় তার সমস্যা ও সমাধানের পথ চিন্তা করে ভবিষ্যৎ কর্মসূচি ঠিক করতে পারে। এখানে নেতাজির দৃঢ় আত্মবিশ্বাস ও আশাবাদের এক সুর প্রতিফলিত হয়েছে।
৩.১০ কারাগারে বসে নেতাজির যে ভাবনা, যে অনুভব, তার অনেকখানি কেন অকথিত রাখতে হবে?
উত্তরঃ- নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু মান্দালয়ের কারাগারে থাকাকালীন বন্ধু দিলীপ রায়কে চিঠি লিখেছিলেন। চিঠিতে তিনি জানিয়েছেন, কারাগারে থাকাকালীন তার যে ভাবনা বা উপলব্ধি তার অনেকখানিই অকথিত রাখতে হবে। কারণ এটি তাঁর সম্পূর্ন ব্যক্তিগত। এমনকি “Censor”– এর হাতে সেটির লাঞ্ছিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে কিংবা জনগণের বহু আলোচনায় সেটি তাঁর বিপদের কারণও হতে পারে।
৪. নীচের বাক্যগুলির তথ্যগত অশুদ্ধি সংশোধন করোঃ
৪.১ নেতাজি মনে করতেন না যে, আমাদের সমস্ত দুঃখকষ্টের অন্তরে একটা মহত্তর উদ্দেশ্য কাজ করছে।
উত্তরঃ- নেতাজি মনে করতেন যে, আমাদের সমস্ত দুঃখকষ্টের অন্তরে একটা মহত্তর উদ্দেশ্য কাজ করছে।
৪.২ কারাগারে বন্দি অবস্থায় নেতাজি সুভাষ গীতার আলোচনা লিখেছিলেন।
উত্তরঃ- কারাগারে বন্দি অবস্থায় লোকমান্য তিলক গীতার আলোচনা লিখেছিলেন।
৪.৩ জেল জীবনের কষ্ট মানসিক অপেক্ষা দৈহিক বলে নেতাজি মনে করতেন।
উত্তরঃ- জেল জীবনের কষ্ট দৈহিক অপেক্ষা মানসিক বলে নেতাজি মনে করতেন।
৫. নীচের বাক্যগুলি থেকে সমাসবদ্ধ পদ বেছে নিয়ে ব্যাসবাক্য সহ সমাসের নাম লেখোঃ
৫.১ তোমার চিঠি হৃদয়তন্ত্রীকে কোমলভাবে স্পর্শ করেছে।
উত্তরঃ- হৃদয়তন্ত্রী = হৃদয় রূপ তন্ত্রী (রূপক কর্মধারয় সমাস)
৫.২ সম্পূর্ন অজ্ঞাত কারণে জেলে আছি।
উত্তরঃ- অজ্ঞাত = নয় জ্ঞাত (নঞ তৎপুরুষ সমাস)
৫.৩ তখন আমার নিঃসংশয় ধারণা জন্মে।
উত্তরঃ- নিঃসংশয় = নেই সংশয় যার (বহুব্রীহি সমাস)
৫.৪ নূতন দন্ডবিধির জন্যে পথ ছেড়ে দিতে হবে।
উত্তরঃ- দন্ডবিধি = দন্ডের নিমিত্ত বিধি (নিমিত্ত তৎপুরুষ সমাস)
৫.৫ লোকমান্য তিলক কারাবাস-কালে গীতার আলোচনা লেখেন।
উত্তরঃ- লোকমান্য = লোক দ্বারা মান্য (করণ তৎপুরুষ সমাস)
৬. শব্দগুলির ব্যুৎপত্তি নির্ণয় করোঃ
উত্তরঃ-
পাঠক = পঠ + ণক
দর্শন = দৃশ + অন
দৈহিক = দেহ + ষ্ণিক
আধ্যাত্মিক = আধ্যাত্ম + ষ্ণিক
ভন্ডামি = ভন্ড + আমি
সমৃদ্ধ = সম + ঋদ্ধ
মহত্ত্ব = মহৎ + ত্ব
অভিজ্ঞতা = অভিজ্ঞ + তা
৭. নির্দেশ অনুযায়ী বাক্য পরিবর্তন করোঃ
৭.১ আমার পক্ষে এর উত্তর দেওয়া সুকঠিন। (না-সূচক বাক্যে)
উত্তরঃ- আমার পক্ষে এর উত্তর দেওয়া খুব সহজ নয়।
৭.২ সেই জন্যই সাধারণের কাছে মুখ দেখাতে সে লজ্জা পায়। (প্রশ্নবোধক বাক্যে)
উত্তরঃ- সেই জন্যই কী সাধারণের কাছে মুখ দেখাতে সে লজ্জা পায়?
৭.৩ লজ্জায় তারা বাড়িতে কোন সংবাদ দেয়নি। (যৌগিক বাক্যে)
উত্তরঃ- তারা লজ্জা পেল এবং বাড়িতে কোনো সংবাদ দিল না।
৭.৪ কতকগুলি অভাব আছে যা মানুষ ভিতর থেকে পূর্ন করে তুলতে পারে। (সরল বাক্যে)
উত্তরঃ- কতকগুলি অভাব মানুষ ভিতর থেকে পূর্ন করে তুলতে পারে।
৭.৫ বিনা দুঃখ কষ্টে যা লাভ করা যায় তার কোন মূল্য আছে? (নির্দেশক বাক্যে)
উত্তরঃ- বিনা দুঃখ কষ্টে যা লাভ করা যায় তার কোনো মূল্য নেই।
অতিরিক্ত প্রশ্ন-উত্তর
১. জেলখানার চিঠি কার লেখা?
উত্তরঃ- জেলখানার চিঠি নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর লেখা।
২. লেখক কাকে চিঠি লিখেছিলেন?
উত্তরঃ- লেখক তাঁর বন্ধু দিলীপ রায়কে চিঠি লিখেছিলেন।
৩. নেতাজি তাঁর বন্ধুর পাঠানো চিঠিটি কত তারিখে পেয়েছিলেন?
উত্তরঃ- ২৪/৩/২৫ তারিখে নেতাজি তাঁর বন্ধুর পাঠানো চিঠিটি পেয়েছিলেন।